মঙ্গলবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১২
রবিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১২
বিলুপ্ত প্রজাতির প্রাণী
বাংলাদেশ একটি স্বল্প
আয়তন এর দেশ হলেও এখানে বিচিত্র প্রজাতির অসংখ্য প্রাণীর বসবাস ছিল । ছিল বলছি এই
কারনে যে এখন এই দেশে বিগত ২০ বছরে যে পরিমান প্রাণী দ্যাখা যেত তার বেশির ভাগই
এখন এর দ্যাখা যায়না। আমাদের সেই সকল প্রাণী আর এই ধরিত্রী তে ফিরিয়ে আনা সম্ভব পর
নয়।তবে যা এখন পর্যন্ত অবশিষ্ট রয়েছে তা রক্ষা করার চেষ্টা এখনি করা উচিত না হলে
নতুন প্রজন্ম আমাদের প্রাণী বৈচিত্র্য সম্পর্কে কিছুই জানতে পারবেনা।আর প্রাণী
ছারা প্রকৃতির ভারসাম্য ধরে রাখা সম্ভব পর নয়। আমরা ব্লগে প্রাণীদের সম্পর্কে লিখে
প্রাণীদের রক্ষা করতে কখনোই পারবোনা তবু বাংলাদেশের প্রাণীদের সম্পর্কে সকলকে হয়তো
কিছু জানাতে পারবো তাতে কোরে প্রাণীদের সম্পর্কে যদি আমাদের দেশের মানুষ একটু
সচেতন হয় তাহলেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা সফল হবে। আসুন সবাই প্রাণীদের ভালো
বাসি ও তাদের সংরক্ষণে এগিয়ে আসি।
বৃহস্পতিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১২
মঙ্গলবার, ১ মে, ২০১২
ROCK PYTHON
ROCK PYTHON বাংলাদেশের একটি অতি পরিচিত সাপ। একেবারে ছোট বাচ্চা
থেকে শুরু করে বাংলাদেশের সকল অঞ্চলের মানুষের কাছে এই সাপটি অতি পরিচিত। এই সাপটি
বাংলাদেশে অজগর সাপ নামে পরিচিত । আদর্শ লিপি বইতে “অই অজগর আসছে তেরে”এই ছন্দ টি
পরেই আমরা অজগর সাপের সাথে পরিচিত হই ।
এটি বাংলাদেশে প্রাপ্ত সাপের
মধ্যে সর্ব বৃহৎ সাপ। সুন্দরবন, শালবন এবং চিরসবুজবন এদের মুল বাসস্থান,তবে
অন্যান্য এলাকাতেও কিছু কিছু অজগর দেখা যায়। হলদি-কালচে বাদামি রঙের অজগরের দেহ
মসৃণ আঁশে আবৃত। পুরো দেহটাই এরূপ রঙের ছোপ ছোপ বর্ণে বর্ণীত। দেখতে ভালই লাগে।
লেজটি সরিলের তুলনায় ছোট,মাথাটি চ্যাপ্টা কিছুটা বল্লমের মতো , পেটের দিকের রঙ
দেহের তুলনাতে যথেষ্ট হাল্কা ।
অজগর ৫ থেকে ৬ মিটার পর্যন্ত
লম্বা হোয়ে থাকে।এদের ওজন হয় প্রায় ১০০ কেজি। মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত এদের ডিম
পারবার সময়। ডিম থেকেই এদের বংশ বৃদ্ধি পায়। অজগর সাপের কোন বিষ নাই।
অজাগর অলস নিশাচর প্রাণী । খরগোশ
, ইঁদুর,হরিন ছানা , ছাগল ছানা এদের প্রিয় খাবার। এরা শিকার কে চেপে ধরে মেরে খায়
।
অজাগরের চামড়া অনেক দামি এই
চামড়ার রয়েছে ব্যাপক চাহিদা। তাই শিকারি ও সাপুড়েরা এদের কে প্রচুর পরিমানে শিকার
করছে তাই এটি বাংলাদেশের একটি বিলুপ্ত প্রজাতির সাপে পরিনত হয়েছে।
আসুন আমরা সকলে অজগর সাপ সংরক্ষণে
সচেষ্ট হই।
রবিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১২
THE GOAT
THE GOAT ঃ ছাগল
বাংলাদেশের একটি পরিচিত প্রাণীর নাম ছাগল,ছাগল বাংলাদেশের গৃহ পালিত
প্রাণীর মধ্যে অন্যতম।
বিশেষ করে কালো ছাগল বা ব্ল্যাকবেঙ্গল গোট সকলের কাছে অনেক পরিচিত । এই
ছাগল টি আমাদের দেশের প্রকৃতির জন্য খুবই মানানসই এ দেশের দরিদ্র পিরিত
মানুষেরজন্য এই ছাগল টি আশীর্বাদ সরূপ। এই ছাগল বাংলাদেশের প্রতি টি জেলাতেই পাওয়া
যায় দেখতে সুন্দর না হলেও এই ছাগল আমাদের দেশে আমিষের চাহিদা পুরনে গুরুত্বপূর্ণ
ভুমিকা পালন করছে।
ছাগল কাঁচা, ঘাস, লতা, পাতা
,গাছের বাঁকল, গমের ভুষি, চালের কুড়া ইত্যাদি খেয়ে জীবন ধারন করে।
এদের আবাস স্থল খুবই ছোট হলেও চলে।
এদের বিচরণ বা চারণ ভুমির ও তেমন প্রয়োজন হয় না ।
ছাগল ছানা দেখতে খুব সুন্দর লাগে
তাই ছাগল ছানা দেখে অনেকেই কোলে নিয়ে আদর কোরে থাকেন।
ছোট্ট ছাগল ছানা তিড়িং বিরিং কোরে লাফিয়ে থাকে যা দেখতে খুবই ভাল লাগে।
ছাগলের চামড়া খুবই দামি , প্রতি বছর বাংলাদেশ সরকার ছাগলের চামড়া রপ্তানি
কোরে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন কোরে থাকে ।
বাংলাদেশে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল ছাড়াও রাম ছাগল নামে আরেকটি ছাগল ও খুব
দ্যাখা যায়।
এশিয়ার সকল অঞ্চলের ছাগল একইরকম হোলেও মেরু ও মরু অঞ্চলের ছাগল একটু ভিন্ন
হয়। মেরু ও মরু অঞ্চলের ছাগলের গায় ঘন লোম থাকে।
বাংলাদেশের মত এই দরিদ্র দেশে ছাগল পালনে সকলের উদ্ভুদ্ধ হওয়া প্রয়োজন।
রবিবার, ১৮ মার্চ, ২০১২
শজারু(PORCUPINE)
শজারু নিশাচর প্রাণী । শক্ত নখের সাহায্যে এরা গাছে উথতে পারে , এরা নিরামিষ ভোজী,গাছের কচি পাতা ,বাকল , শস্য দানা ,ফলমূল ইত্যাদি এদের প্রিয় খাবার ।
শজারু মাটির গভীরে গর্ত করে বাসা তৈরি করে বসবাস করে এদের জীবনধারণ কিছুটা ইঁদুর প্রজাতির মতন । সারাদিন গর্তে থাকে এবং সন্ধ্যা নেমে এলে এরা খাবার সংগ্রহ করার জন্য গর্তের বাইরে বেরহয়ে আসে , এ জন্য সচর আচর দিনের আলোতে এদের দেখা যায়না । আমাদের চারপাশে অনেক পরিচিত প্রাণী রয়েছে তার মধ্যে একটি অতি পরিচিত প্রাণী হচ্ছে শজারু।
শজারু এক সময় বাংলাদেশের প্রায় সব যায়গাতেই দ্যাখাযেতো তবে বনের সংখ্যা কমে যাবার কারনে এই প্রাণীটি ও বিলুপ্ত প্রজাতির মধ্যে রয়েছে।
শজারুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩-৪ ফুট পর্যন্ত হয় । মুখটা শূকরের মত , নাক খুব ধারাল , লেজটা দেহের তুলনাতে কিছুটা ছোট হয় । পুরো দেহটা জুড়ে রয়েছে আসঙ্খ কাঁটা,এই কাঁটা দেখেই একে অন্ন প্রাণী থেকে আলাদা করা যায়।
রবিবার, ৪ মার্চ, ২০১২
LEMUR(লজ্জাবতী বানর)
লজ্জাবতী বানরঃ
বাংলাদেশের একটি পরিচিত প্রানির মধ্যে বানর প্রধান । বানর দেখলেই মানুষএর মনে যে বিষয় টি বেশী নাড়া দেয় তা হোল দুষ্টুমি, বানর সাধারনত এডাল থেকেঐ ডাল লতা পাতা ইত্যাদির উপর নাচা নাচি করে। তবে এই বিষয় গুলো ছাড়াও এক ধরনের শান্ত বানর আছে যা আমাদের কল্পনার বাইরে।
বানর টির নাম হচ্ছে লজ্জাবতী বানর বা লেমুর। সাধারনত এই বানর মানুষ কে দেখলেই মুখ লুকায়। লজ্জাবতী বানর অন্য বানর এর চেয়ে আকারে ছোট,মুখের আকৃতি কিছুটা খাক্সিয়াল এর মত, চোখ বড় বড় গোল দেখতে কিছুটা প্যাঁচার মত।
এরা প্রয়োজন চোখের একার কিছুটা বড় ছোট করতে পারে চোখের চারপাশে কাল গোলাকার দাগ থাকে লজ্জাবতী বানরের দেহ ধুসর ছাই রঙের লোমে ঢাকা থাকে । এদের লেজথাকলেও অন্য সব বানরের মত এরা লেজ কে ব্যবহার করতে পারে না। এদের পেছনের পা তুলনা মুলক বড় হবার কারনে এরা মানুষের মত দৌড়াতে পারে। এরা সাধারনত লাফিয়া লাফিয়া দউরায়।
লজ্জাবতী বানর সাধারনত লতা পাতা ,ফল মুল,কীট পতঙ্গ, পাখির ডিম মাঝে মাঝে কিছু পাখিও ধরে খায়। এরা কলা খেতে খুব পছন্দ করে।এরা নিশাচর প্রাণী,দিনের বেলাতে গভীর বনে ঘুমায় রাতে খাবারের খোজে বের হয়। গভীর বনে বাস করে ও রাতে চলাচল করে বলে এদের সহজে চোখে পরেনা। বাংলাদেশের বিভিন্ন বন ছাড়াও এশীয়ার ও আফ্রিকার গহীন বনে এদের দেখাযায়।
সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
WATER BUCK
Water buck
Kobus Ellipiprymnus
Distribution: Kenya, Botswana, West Africa, Sudan.
Description & Habit: A Large shaggy antelope with a long body and short legs. Reddish brown to gray darkening with age, Lags black, Horn long, Strong points curve forward 22-40”, Height 4’to 4’-3” and Weight 162-261kg.Water buck Lives mostly near water.
Feeds & Feeding: Grasses water plants.
BARKING DEER
Barking Deer
Distribution:
Bangladesh, India,Srilanka,nepal,Maynmar,Thailand,
Vyetnam,Laos,Combodia,Malaysia,Indoneshia and China.
Description and Habit: Coal Short, Shiny and Reddish brown under parts peeler. Head body Length 90-100 cm. Shoulder higher 45-55cm. Weight 14-16kg.Antless small consisting of short brow tine un brunched beam, and set on bone hair covered pedicels females had no antlers. Emits distinctive noise like barking of a dog. Usually solitary active mainly during twilight and at night.
Feeds: Feeds on various loves grosses and aside fruits.
Breeding: Females gives birth 1-2 fawns after gestation of 6month.
Life span: Up to 15 Years.
Local status: Endanger.
মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১২
The Monkeys
Primates also be plentiful all over Bangladesh, other than a good number freely in the Hill Tracts and the Sundarbans. Surrounded by the range of class you will find the Hoolock Gibbon as wells as langurs, and different species' of monkeys. Hoolock gibbons friend for life and defend their territories with whistling songs that come back through the forests in the early mornings, giving enlarge to their nickname of the "live ape."
সোমবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১২
Sambar Deer (cervus Unicolor )
Distribution: Deer Lives in North and South America Bangladesh (extinct ) India , Europe and over most of Asia.
Description & Habits: Within deer species Sambar is largest Elongated bodies slender legal necks and short tails. They have long head noses providing a keen sense of smell ad heading also good, males have horn but differ from cattle. Body color mostly shades of grey, brown. Head Body 2Miter shoulder height 1.4M, Weight 270kg.
Feeds and Feeling: Deer mostly feed on grasses and low growing plants but same kinds feed on leaves twinges and fruits of shrubs and trees.
Breeding: 1or 2 young after pregnancy of 24-40 weeks.
Lifespan : Up to 20 years.
শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১২
Monkey
Hoolock gibbons mate for life and protect their territory with whistling songs that reverberation through the forests in the early mornings, giving rise to their nickname of the "singing ape."
Primates also be plentiful all over Bangladesh, but most abundantly in the Sundarbans and the Hill Tracts.
surrounded by the various species you will find the Hoolock Gibbon (the only ape in the subcontinent) as wells as langurs, and different species' of monkeys.
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)