#ContactForm1 { display: none ! important; }

রবিবার, ১৮ মার্চ, ২০১২

শজারু(PORCUPINE)


শজারু নিশাচর প্রাণী শক্ত নখের সাহায্যে এরা গাছে উথতে পারে , এরা নিরামিষ ভোজী,গাছের কচি পাতা ,বাকল , শস্য দানা ,ফলমূল ইত্যাদি এদের প্রিয় খাবার
শজারু মাটির গভীরে গর্ত করে বাসা তৈরি করে বসবাস করে এদের জীবনধারণ কিছুটা ইঁদুর প্রজাতির মতন সারাদিন গর্তে থাকে এবং সন্ধ্যা নেমে এলে এরা খাবার সংগ্রহ করার জন্য গর্তের বাইরে বেরহয়ে আসে , এ জন্য সচর আচর দিনের আলোতে এদের দেখা যায়না আমাদের চারপাশে অনেক পরিচিত প্রাণী রয়েছে তার মধ্যে একটি অতি পরিচিত প্রাণী হচ্ছে শজারু।
শজারু এক সময় বাংলাদেশের প্রায় সব যায়গাতেই দ্যাখাযেতো তবে বনের সংখ্যা কমে যাবার কারনে এই প্রাণীটি ও বিলুপ্ত প্রজাতির মধ্যে রয়েছে
শজারুর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩-৪ ফুট পর্যন্ত হয় মুখটা শূকরের মত , নাক খুব ধারাল , লেজটা দেহের তুলনাতে কিছুটা ছোট হয় পুরো দেহটা জুড়ে রয়েছে আসঙ্খ কাঁটা,এই কাঁটা দেখেই একে অন্ন প্রাণী থেকে আলাদা করা যায়

রবিবার, ৪ মার্চ, ২০১২

LEMUR(লজ্জাবতী বানর)


                                        লজ্জাবতী বানরঃ


বাংলাদেশের একটি পরিচিত প্রানির মধ্যে বানর প্রধান । বানর দেখলেই মানুষএর মনে যে বিষয় টি বেশী নাড়া দেয় তা হোল দুষ্টুমি, বানর সাধারনত এডাল থেকেঐ ডাল লতা পাতা ইত্যাদির উপর নাচা নাচি করে।  তবে এই বিষয় গুলো ছাড়াও এক ধরনের শান্ত বানর আছে যা আমাদের কল্পনার বাইরে।
বানর টির নাম হচ্ছে লজ্জাবতী বানর বা লেমুর। সাধারনত এই বানর মানুষ কে দেখলেই মুখ লুকায়। লজ্জাবতী বানর অন্য বানর এর চেয়ে আকারে ছোট,মুখের আকৃতি কিছুটা খাক্সিয়াল এর মত, চোখ বড় বড় গোল দেখতে কিছুটা প্যাঁচার মত।
এরা প্রয়োজন চোখের একার কিছুটা বড় ছোট করতে পারে চোখের চারপাশে কাল গোলাকার দাগ থাকে লজ্জাবতী বানরের দেহ ধুসর ছাই রঙের লোমে ঢাকা থাকে । এদের লেজথাকলেও অন্য সব বানরের মত এরা লেজ কে ব্যবহার করতে পারে না। এদের পেছনের পা তুলনা মুলক বড় হবার কারনে এরা মানুষের মত দৌড়াতে পারে। এরা সাধারনত লাফিয়া লাফিয়া দউরায়।
লজ্জাবতী বানর সাধারনত লতা পাতা ,ফল মুল,কীট পতঙ্গ, পাখির ডিম মাঝে মাঝে কিছু পাখিও ধরে খায়। এরা কলা খেতে খুব পছন্দ করে।এরা নিশাচর প্রাণী,দিনের বেলাতে গভীর বনে ঘুমায় রাতে খাবারের খোজে বের হয়। গভীর বনে বাস করে ও রাতে চলাচল করে বলে এদের সহজে চোখে পরেনা। বাংলাদেশের বিভিন্ন বন ছাড়াও এশীয়ার ও আফ্রিকার গহীন বনে এদের দেখাযায়।